১৮৯৬ সালে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন গবেষক কায়রোর একটি সিনাগগ থেকে তাদের কিছু ঐতিহাসিক পাণ্ডুলিপি গবেষণার জন্য ইংল্যান্ডে নিয়ে যাওয়ার অনুমতি পান। পাণ্ডুলিপিগুলো ছিল আরবি ও হিব্রু ভাষায়। একটি ইহুদি উপাসনালয়ে একটি সূক্ষ্ম গুপ্তধনের আবিষ্কার ইসলামের প্রথম দশকের গোপনীয়তা প্রকাশ করে।
এগুলো তাওরাত বা ইহুদি শিক্ষার ঐতিহাসিক পাণ্ডলিপি ছিল না; এটি ছিল ইসলামের নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর কন্যার খুতবা, যা হজরত ফাতিমা জাহরা (সা.) এবং আমিরুল মু’মিনীন আলী (আ.)-এর উপর যে অত্যাচার হয়েছে এবং তাদের যেভাবে নিপীড়ন করা হয়েছে, সেই কাহিনী বর্ণনা।